GASTRO KIT আপনার পেটের যাবতীয় হজম সমস্যা দুর করতে সক্ষম

অনেকে গ্যাস্টিক সমস্যা সমাধানের জন্য ন্যাচারাল মেডিসিন খুজেন।কিন্তু এই আধুনিক যুগে ন্যাচারাল প্রডাক্ট পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার বটে।আপনার এই কথা ‍চিন্তা করে আমরা প্রাকৃতিক উপায়েে হোমমেড করেছি GASTRO KIT প্রডাক্টটি।

বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখুন

গ্যাস্টিক মেডিসিন ভয়াবহতা

দিনের পর দিন গ্যাসের ওষুধ খেয়ে এই ক্ষতিগুলো ডেকে আনছেন না তো

বুক জ্বালাপোড়া, পেট ফাঁপা, অরুচি, বদহজম, বুকে বা পেটে ব্যথার মতো সমস্যার সমাধানে আমরা চট করে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়ে ফেলি। আবার যাঁরা দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভোগেন, তাঁদেরও ধারণা, যেকোনো ওষুধের সঙ্গে গ্যাসের ওষুধও খেতে হবে। কেউ কেউ এভাবে মাসের পর মাস টানা গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়ে যান। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘদিন বা টানা গ্যাসের ওষুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

দীর্ঘদিন বা টানা গ্যাসের ওষুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর

যেসব ক্ষতি হতে পারে গ্যাস্টিকের মেডিসিনে

১. ভিটামিনসহ বিভিন্ন খনিজ লবণের ঘাটতি: কিছু ভিটামিন ও খনিজ লবণ (যেমন ভিটামিন বি১২, ফলিক অ্যাসিড, আয়রন) বিপাক প্রক্রিয়ার জন্য অ্যাসিডের দরকার হয়। দীর্ঘদিন গ্যাসের ওষুধ খাওয়ার ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ অ্যাসিড পাকস্থলীতে তৈরি হয় না, ফলে ভিটামিনসহ এসব খনিজ লবণের ঘাটতি দেখা দেয়।

৩. পাকস্থলীর ক্যানসার হওয়ার প্রবণতা বাড়ে: গ্যাসের ওষুধ খাওয়ায় পাকস্থলীর গ্রন্থি থেকে গ্যাস্ট্রিন নামক হরমোন তৈরির প্রবণতা বেড়ে যায়, যা পাকস্থলীর ক্যানসার হওয়ার অন্যতম কারণ।

৪. সংক্রামক রোগ: বিভিন্ন ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণুকে পাকস্থলীর অ্যাসিড ধ্বংস করে। কিন্তু গ্যাসের ওষুধ খাওয়ায় এই ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াগুলো শক্তিশালী হয়ে উঠে সংক্রামক রোগ তৈরি করে।

৫. কিডনি রোগ: বিভিন্ন গবেষণা দেখা গেছে, সারা বছর গ্যাসের ওষুধ খাওয়ায় কিডনির কার্যকারিতা কমে যাওয়ার প্রবণতা অনেক গুণ বেড়ে যায়।

৬. অম্লত্ব বৃদ্ধি: দীর্ঘদিন গ্যাসের ওষুধ খাওয়ার কারণে কিছু কিছু হরমোনের প্রভাবে অ্যাসিড তৈরি হওয়া এতটাই বেড়ে যায়, যে বুকে জ্বালাপোড়ার মতো প্রদাহের পর কোনো গ্যাসের ওষুধ দিয়ে প্রশমিত করা সম্ভব হয় না।

তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া দিনের পর দিন গ্যাসের ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়।

Gastro Kit প্রডাক্টের উপকারিতা

পেটের যাবতীয় গ্যাস দুর হবে

গলাবুক জ্বালাপোড়া বন্ধ করে।

অরুচি ক্ষুধামন্দা দুর করে।

আইবিএস গ্যাস দুর করতে সক্ষম।

বদহজম দুর করে।

চুকা ঢেকুর নিমিষেই দুর করে।

কষা পায়খানা স্বাভাবিক করে।

গ্যাস্টিকের পেট ব্যাধা দুর করে।

প্রডাক্টের উপlদান Gastro kit

মেথি,কালোজিরা,মুহরী,ধনিয়া,আদা,বেলসুট,সেনালিফ,আমলকি,হরিতকি ও বহেরা ইত্যাদি

মেথির উপকারিতা

মেথি খেলে মিলবে যে ৮ উপকারিতা

লাইফস্টাইল ডেস্ক
২৭ নভেম্বর ২০২৩, ২৩:৩০
  1. গবেষণা বলছে, মেথি মায়ের দুধ উৎপাদন এবং নবজাতক শিশুদের ওজন বৃদ্ধির হার বাড়াতে পারে।
  2. প্রাথমিক একটি গবেষণায মতে, মেথি পুরুষদের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা এবং যৌন কার্যকারিতা বাড়াতে পারে।
  3. রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় মেথির ভূমিকা রয়েছে। 
  4. ক্ষুধা হ্রাস করার ক্ষমতা রয়েছে মেথির। ফলে নিয়মিত মেথি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।
  5. মেথিতে থাকা বিভিন্ন উপাদান নিয়ন্ত্রণ করে হজমের যাবতীয় সমস্যা। একই সঙ্গে মেথিতে থাকা ফাইবার পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এতে দ্রুত হজম হয়। 
  6. প্রতিদিন সকালে মেথি চা পান করলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর তাতে ধমনী ও শিরার চর্বি থাকতে পারে না। এতে রক্ত চলাচল ভালো হয়। ভালো থাকে হার্ট
  7. নিয়মিত মেথি চা পান করলে পরিষ্কার থাকে কিডনিও। মেথির প্রভাবে ইউরিন ক্লিয়ার থাকে। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে।
  8. মেথি শরীরের বিপাকীয় হার বাড়াতে কার্যকর।

কোলোজিরা উপকারিতা

ঔষধি গুণ সম্পন্ন কালোজিরার রয়েছে দারুণ সব উপকারিতা। বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় করতে পারে কালোজিরা ও এর তেল। এতে থাকা থাইমোকুইনন, নাইজেলেডিন ও আলফা-হেডেরিন নামের বায়োঅ্যাক্টিভ যৌগগুলো আমাদের সুস্থতায় ভূমিকা রাখে। উপকারী কালোজিরাতে রয়েছে ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবার, আয়রন, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। জেনে নিন কালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে।  

কালোজিরার রয়েছে অনেক গুণ। ছবি- সংগৃহীত

  1. কালোজিরায় থাকা উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।
  2. বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, কালোজিরা খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমাতে সাহায্য করে। 
  3. ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় কালোজিরা।
  4. বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে কালোজিরা।
  5. কালোজিরায় থাকা সক্রিয় উপাদানগুলো প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। 
  6. নিয়মিত কালোজিরা খেলে ভালো থাকবে লিভার।
  7. রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে কালোজিরা।
  8. কালোজিরাতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার অস্বস্তি দূর করতে পারে এটি। আবার কালোজিরার তেল ইনহেলেশন অ্যালার্জির ক্ষেত্রেও কাজে দেয়।
  9. কালোজিরায় থাকা ক্যালসিয়াম ও আয়রন হাড় শক্ত করতে ও রক্তে হিমোগ্লোবিন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
  10. এক চা চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে খেলে সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এছাড়া তুলসী পাতার রসের সঙ্গে মধু ও কালোজিরা মিশিয়ে খেলে গলা ব্যথা,জ্বর, সর্দি, কাশি কমে যায়।

তথ্য: হেলথলাইন ও এনডিটিভি 

মোরির উপকারিতা

 
 
হজমশক্তি বৃদ্ধি: বর্ষাকালে পেটের গন্ডগোল লেগেই থাকে। ভাজাভুজি, অতিরিক্ত তেলমশলা খাওয়ার পর গ্যাস-অম্বলে ভুগতে হয় অনেককেই। নিময় করে সকালে মৌরি জল খেলে হজমশক্তি বাড়ে। অম্বলের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্যের ধাত থাকলেও মৌরি জল খেলে উপকার পাবেন।
 
image of fennel seed.

পেটের সংক্রমণ কমাতে: মৌরিতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল উপাদান, যা পেটের সমস্যা কমাতে সহায়তা করে। এমনকি, পেটে কোনও সংক্রমণ দেখা দিলেও তা থেকে বাঁচাতে পারে মৌরি। পেটগরম হয়ে গেলে শরীর ঠান্ডা করতে মৌরি-মিছরির জল খেতে বলতেন ঠাকুরমা-দিদিমারা? এক গ্লাস জলে এক চা চামচ মৌরি ও মিছরি সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে সেই জল খান।

ওজন ঝরাতে: মৌরিতে ভরপুর মাত্রায় ফাইবার থাকে। সকালে মৌরি ভেজানো জল খেলে পেট অনেক ক্ষণ ভরা থাকে, খিদে নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। এই পানীয় বিপাকহার বৃদ্ধিতে বেশ সাহায্য করে। তাই ওজন ঝরাতে চাইলেও এই পানীয় খেলে উপকার পাবেন।

 

কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণে: কোলেস্টরলের সমস্যা রয়েছে? প্রতিদিন নিয়ম করে মৌরি খান। মৌরি কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

মানসিক চাপ দূর করতে: মৌরিতে থাকা কিছু বিশেষ উপাদান মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে। কর্মজীবনে কিংবা সাংসারিক জীবনে নানা সমস্যা মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে। মৌরি ভেজানো জল স্নায়ুগুলিকে শান্ত রাখে।

ত্রিফলার উপকারিতা

ত্রিফলার শীর্ষ 10টি উপকারিতা ...ত্রিফলার সেরা ১০টি উপকারিতা
  • লিভার ফাংশন উন্নত ত্রিফলা লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং শরীরকে বিষাক্ত পদার্থ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করতে পারে। …
  • প্রদাহ হ্রাস …
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় …
  • স্ট্রেস কমায় …
  • হজম সহায়তা …
  • ইমিউন সাপোর্ট …
  • চোখের স্বাস্থ্য …
  • ত্বকের স্বাস্থ্য

আদার উপকারিতা

গুণের রাজা আদা
  • আদা খেলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি, পেট ফাঁপার মতো সমস্যা কমে যায়
  • বমি বা বমিভাবের এক নম্বর চিকিৎসা হল আদা
  • আদায় রয়েছে একাধিক উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ইমিউনিটি বাড়ানোর কাজে সিদ্ধহস্ত
  • নিয়মিত আদা খেলে মস্তিষ্কে সেরোটোনিন এবং ডোপামিন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায়। ফলে মুড থাকবে চাঙ্গা
  • আদা খেলে কমবে মাথা ব্যথাও।

বেলের উপকারিতা

বেলের রয়েছে বহু ঔষধি গুণ। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-এ, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও পটাশিয়াম। এছাড়া ভিটামিন এ, বি, সি, বিভিন্ন খনিজ এবং ফাইবারসহ প্রচুর পুষ্টিপদার্থ রয়েছে। এই ফল হজমের জন্য ভালো এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, অম্লতা, অনিয়মিত পেট সাফ জাতীয় পেটের সমস্যার ক্ষেত্রে উপকারী।

ভরপুর অ্য়ান্টি অক্সিড্যান্ট রয়েছে এতে। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনেরও খনি। একাধিক খনিজ পাওয়া যায় বেলে। মিলবে পর্যাপ্ত কার্বোহাইড্রেটও। ভারতের প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বেলের ওষধিগুণের কথা বারবার বলা হয়েছে। একাধিক রোগের চিকিৎসাতেও বেলের উপাদান প্রয়োগের কথা রয়েছে।

পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রতি ১০০ গ্রাম আহার উপযোগী বেলে খাদ্যশক্তি আছে ৮৭ কিলোক্যালরি, জলীয় অংশ ৭৭ দশমিক ৫ গ্রাম, শর্করা ১৮ দশমিক ৮ গ্রাম, আমিষ ২ দশমিক ছয় গ্রাম, চর্বি শূন্য দশমিক ২ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩৮ মিলিগ্রাম, লোহা শূন্য দশমিক ৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-১ শূন্য দশমিক শূন্য ৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২ শূন্য দশমিক শূন্য ২ মিলিগ্রাম ও ভিটামিন সি ৯ মিলিগ্রাম।

আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বেল বমি, রক্তবমি, অধিক রক্তক্ষরণ, বাচ্চাদের বিছানায় প্রসাব করা, ডায়াবেটিস, ব্রংকাইটস, অ্যাজমা, পানিবসন্ত ও মাড়ি প্রদাহের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বেল প্রস্টোজেন হরমোন লেভেল বাড়িয়ে নারীদের ইনফার্টিলিটির ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া প্রসব-পরবর্তী ডিপ্রেশন কমাতেও খুবই কার্যকরী।

হোমিওপ্যাথিতে বেলের পাতা ও ফল থেকে দু’টি মূল্যবান ওষুধ তৈরি হয়। পাতা থেকে তৈরি ওষুধটির নাম ঈগল ফোলিয়া। ঈগল ফোলিয়া আন্ত্রিক সমস্যায়, বিশেষভাবে আমাশয়, পাইলস, কোষ্ঠবদ্ধতায় বেশ কার্যকর। বেলফল থেকে তৈরি ওষুধটির নাম ঈগল মারমেলস। আমাশয়, কোষ্ঠবদ্ধতা, ঠাণ্ডা প্রবণতা, কোমরে ব্যথা, স্বপ্নদোষ, চক্ষুপ্রদাহ ইত্যাদি ক্ষেত্রে বেশ উপকারী।

প্রাচীন সময় থেকেই কিন্তু আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে পাকাপক্ত জায়গা করে করে নিয়েছিল বেল। তাই বেল খেয়ে থাকুন সুস্থ। চলুন জেনে নিই নিয়মিত বেল খাওয়ার উপকারিতা এবং এর মাধ্যমে যেসব রোগ এড়ানো যায়-

ডায়রিয়া নিরাময় : কাঁচা বেল ডায়েরিয়ার জন্য অব্যর্থ ওষুধ। যদি অনেক দিন ধরে আপনি এই সমস্যায় ভোগেন তাহলে বেল খান। কাঁচা বেল স্লাইস করে কেটে রোদে শুকিয়ে নিন। তারপর তা গুঁড়া করে নিন। আর এই গুঁড়া ১ চামচ নিয়ে ব্রাউন সুগার আর গরম পানিতে মিশিয়ে খান। দিনে দুবার খেতে হবে এই মিশ্রণ। এক সপ্তাহ ডায়রিয়া নির্মূল হবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ : পাকা বেলে আছে মেথানল নামের একটি উপাদান, যা ব্লাড সুগার কমাতে কাজ করে। তবে ভালো ফল পেতে পাকা বেল শরবত করে নয়, এমনিই খেতে হবে।

কোষ্ঠকাঠিন্যে উপকারী : বেল মল পরিষ্কার হতে সাহায্য করে। নিয়মিত টানা ৩ মাস যদি আপনি বেলের শরবত খেতে পারেন, তাহলে আপনার মল আর কঠিন থাকবে না। কোষ্ঠকাঠিন্য আর হবে না। পাকা বেলের শাঁস বের করে চিনি আর পানি দিয়ে শরবত বানিয়ে খান।

ঘামের দুর্গন্ধ নির্মূল : যাদের গায়ে ঘাম বেশি হয় এবং ঘামে খুব দুর্গন্ধ হয় তারা বেল পাতার রস পানিতে মিশিয়ে সেই পানি দিয়ে শরীর মুছে নেবেন। কিছুক্ষণ পর গোসল করে নেবেন। এতে গন্ধ থাকবে না।

শুক্রাণু পাতলা হলে : যেসব পুরুষের শুক্রাণু বেশি পাতলা বা প্রসাবের রাস্তায় পিচ্ছিল আকারে ঝরে, তারা বেলগাছের ছালের টাটকা রস ২০ মিলিমিটার, গরুর দুধ ১৫০ মিলিমিটার, জিরার গুঁড়া ১ গ্রাম নিয়ে একসাথে মিশিয়ে দৈনিক একবার করে একমাস খেলে সমস্যা কমে যাবে। এছাড়া যাদের হৃদযন্ত্র, মস্তিষ্ক ও পাকস্থলি দুর্বল তারা ৩০-৩৫ গ্রাম পাকা বেলের শাঁস শরবত করে সকাল ও বিকেলে দুবার খান, বেশ উপকার পাবেন।

পেপটিক আলসারের ওষুধ : পাকস্থলীর আলসার, পাইলস রোগে উপকারী। এটি শক্তিবর্ধক হিসেবেও কাজ করে। পাকা বেলের শাঁসে যে ফাইবার আছে তা আলসার উপশমে সাহায্য করে। সপ্তাহে তিন দিন বেলের শরবত করে খান, আলসার দূর হবে। এছাড়া বেলের পাতা সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সেই পানি খেলেও আলসার উপশম হয়।

যক্ষ্মায় রক্ষা : পাকা বেলে আছে অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল উপাদান, যা যক্ষ্মা কমাতে সাহায্য করে। তবে ভালো ফল পেতে আপনাকে ব্রাউন সুগারের সঙ্গে বা মধু দিয়ে বেলের শরবত করে রাতে খেতে হবে, শুতে যাওয়ার আগে। এটি টানা ৪০ দিন খান। উপকার পাবেন।

ক্যান্সার প্রতিরোধক : বেলে আছে অ্যান্টি প্রলেফিরেটিভ ও অ্যান্টি মুটাজেন উপাদান। এই দুই উপাদান সহজে টিউমার হতে দেয় না। আর যেহেতু এই ফলে হাই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান আছে, তাই ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা অনেক কমে যায়।

লিভারের যত্ন : বেল বিটা ক্যারোটিনের সমৃদ্ধ উৎস। আর বিটা ক্যারোটিন হলো লিভার ভালো রাখার অন্যতম মূল চাবিকাঠি। বেলে আছে, থিয়ামিন ও রাইবোফ্লেভিন। এই দুই উপাদানই লিভারের শক্তি বাড়ায় খুব ভালোভাবে। এছাড়া রক্ত ভালো রাখে ও ম্যালেরিয়া জ্বর সারাতেও বেশ কার্যকরী বেল। পাশাপাশি বেল আপনার ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

আমাশয় কমায় : অন্ত্রের কৃমিসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংস করে ডায়রিয়া এবং আমাশয় রোগে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আমাশয় হলে কচি বেল টুকরো করে কেটে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত। সেই পানি পরের দিন ছেঁকে নিয়ে খান। দেখবেন এতে খুব ভালো ফল পাবেন।

ত্বক ভালো রাখে : ত্বককে সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে বেলের শাঁস এবং ত্বকের স্বাভাবিক রং বজায় রাখে।

আর্থ্রারাইটিস কমায় : ব্যথা ছাড়া এখন খুব কম মানুষই আছেন। নিয়মিত বেল খেলেই মুক্তি পাবেন আর্থ্রারাইটিস-এর সমস্যা থেকে।

কিডনি ভালো রাখে বেল : বেলের উপাদান কিডনি সুস্থ রাখে। কিডনির কার্যকারিতা ঠিকমতো চালাতে সাহায্য করে বেলের উপাদান।

প্রোডাক্টের মূল্য অফার

নিয়মিত মূল্য ১৫৯০

অফার মূল্য ৯৯০

নিচের ফর্মটি পুরন করে এখনই অর্ডার কনফার্ম করুন

Billing & Shipping

Bangladesh

Your order

Product Subtotal
Gastrokit Powder  × 1 990.00৳ 
Subtotal 990.00৳ 
Shipping
Total 1,100.00৳ 
  • 01. Go to your bKash app or Dial *247#
    02. Choose “Send Money”
    03. Enter below bKash Account Number
    04. Enter total amount
    06. Now enter your bKash Account PIN to confirm the transaction
    07. Copy Transaction ID from payment confirmation message and paste that Transaction ID below

    You need to send us ৳ 1100.00

    Account Type: personal

    Account Number: 01749909662

Important Links